পড়াশোনা করেছেন সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত। তবে এই শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েই ম্যাজিস্ট্রেট বনে গেছেন গ্রিল মিস্ত্রী মামুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী তরুণীদের টার্গেট করে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা।
সিআইডির হাতে গ্রেপ্তারের পর এমনটাই জানিয়েছে মামুন।
বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি’র বিশেষ পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম জানান, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীদের অন্তরঙ্গ ভিডিও ধারণ এবং তারপরে ব্ল্যাকমেইলিং এর মাধ্যমে মামুন হাতিয়ে নিতো মত অঙ্কের টাকা।
তিনি আরও জানান, মামুন পেশায় একজন গ্রিল ওয়েলদার। চটকদার কথার মাধ্যমে নারীদের ফাঁসাত সে। মূলত সে বিকৃত যৌনতা রুচির মানুষ। এছাড়াও অনলাইনে জুয়া পরিচালনার অভিযোগে আরও তিন জনকে গ্রেফতার করেছে সংস্থাটি। গত চার মাসে এই চক্র ৪ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে বলেও প্রমাণ পেয়েছে সিআইডি।